স্ত্রীর রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হলেন এক বৃদ্ধ। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার সালকিয়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে সালকিয়া হরগঞ্জ বাজারে ফুলের দোকানের মালিক ধনঞ্জয় দাস (৮০) স্ত্রী এবং সন্তান নিয়ে বাড়িতেই থাকতেন। গত ১২ বছর ধরে তাঁর স্ত্রী বাসন্তী দাস (৭০) পক্ষাঘাতের কারণে বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলেন। স্ত্রীকে নিয়মিত সেবা শুশ্রুষা করতেন ধনঞ্জয়বাবু। বুধবার রাতে তাঁর ছেলে তাপস দাস অফিস থেকে ঘরে ফিরে দেখেন তাঁর বাবার ঘরের দরজা বন্ধ। ঘরের ভিতর অন্ধকার। দরজা খুলে তিনি দেখেন তাঁর মা বিছানায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন। আর বাবার শরীর সিলিং ফ্যান থেকে গলায় দড়ি লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। অনেক ডাকাডাকিতেও তিনি আমাকে জাগাতে পারেননি। তখনই তিনি বুঝে যান তাঁর মা-ও আর বেঁচে নেই। এরপর তিনি বাড়ির লোকেদের খবর দেন। ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। পুলিশে খবর দেওয়া হলে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মালিপচঘড়া থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধারের পর পুলিশ বিছানা থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে। পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান স্ত্রীর অসুস্থতার কারণেই ওই বৃদ্ধ দীর্ঘ দিন মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তা থেকেই এই ঘটনা।
স্ত্রীর রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হলেন এক বৃদ্ধ। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার সালকিয়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে সালকিয়া হরগঞ্জ বাজারে ফুলের দোকানের মালিক ধনঞ্জয় দাস (৮০) স্ত্রী এবং সন্তান নিয়ে বাড়িতেই থাকতেন। গত ১২ বছর ধরে তাঁর স্ত্রী বাসন্তী দাস (৭০) পক্ষাঘাতের কারণে বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলেন। স্ত্রীকে নিয়মিত সেবা শুশ্রুষা করতেন ধনঞ্জয়বাবু। বুধবার রাতে তাঁর ছেলে তাপস দাস অফিস থেকে ঘরে ফিরে দেখেন তাঁর বাবার ঘরের দরজা বন্ধ। ঘরের ভিতর অন্ধকার। দরজা খুলে তিনি দেখেন তাঁর মা বিছানায় অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন। আর বাবার শরীর সিলিং ফ্যান থেকে গলায় দড়ি লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। অনেক ডাকাডাকিতেও তিনি আমাকে জাগাতে পারেননি। তখনই তিনি বুঝে যান তাঁর মা-ও আর বেঁচে নেই। এরপর তিনি বাড়ির লোকেদের খবর দেন। ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। পুলিশে খবর দেওয়া হলে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মালিপচঘড়া থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধারের পর পুলিশ বিছানা থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে। পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান স্ত্রীর অসুস্থতার কারণেই ওই বৃদ্ধ দীর্ঘ দিন মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তা থেকেই এই ঘটনা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন